ঈদে চলতি ধারার পাশাপাশি অনেকে ঐতিহ্য ও আধুনিকতা একসঙ্গে ধারণ করতে চান। পোশাকের কাট, প্যাটার্ন ও নকশার সমন্বয়ে তাই গুরুত্ব থাকে ক্রেতা চাহিদার। এই প্রেক্ষিতে এবারের ঈদে জেন্টল পার্কের পোশাকের মূল বিষয় ফেস্টিভ মুডে আভিজাত্য।
সময়টা ঝাঁঝালো গরম হওয়ায় তাই কাপড় ও রংয়ে পেয়েছে বিশেষ গুরুত্ব। রুচিশীল ও ট্রেন্ডি পোশাক, প্যাটার্নে আনা হয়েছে ভিন্নতা, থাকছে দেশি ঘরানার ফিউশনও। মোটিফের সঙ্গে মিলিয়ে নানা রঙের ফেব্রিক ও স্টাইলিংয়ের সমন্বয় সমৃদ্ধ করেছে জেন্টল পার্কের এবারের ঈদ আয়োজন। মুসলিম নারীদের পোশাকের সংযমী বৈশিষ্ট্যকে প্রাধান্য দিয়ে আরাম, সহজে পরিধানযোগ্য ও অভিজাত মডেস্ট পোশাক সংগ্রহও থাকছে জেন্টল পার্কে। অন্যদিকে, সকালে নামাজ থেকে শুরু করে সারা দিনের ঘোরাঘুরি-আড্ডা এবং রাতে ঈদের পার্টিতে অংশ নেবার পাঞ্জাবিতেও থাকছে কাট বৈচিত্র্য এবং ভ্যালু এডিশন।
উৎসবের পোশাকসংস্কৃতি ও ঐতিহ্য নিয়ে ফ্যাশন ব্র্যান্ড জেন্টল পার্কের চেয়ারম্যান ও চিফ ডিজাইনার শাহাদাৎ চৌধুরী বাবু জানান, “শুধু পোশাকের ম্যাটেরিয়াল নয়, পোশাকের নকশা ও কাটিং সবকিছুতেই থাকছে উপমহাদেশীয় ফিউশন ও দেশীয় আবহের নিরীক্ষাধর্মী উপস্থাপনা। ঈদে থাকছে বিভিন্ন ডিজাইনের নিট, ওভেন ও ফ্যাশন এক্সেসরিজ পণ্য। গরমের কারণে রঙ ও উৎসব ভিত্তিক পোশাকে দেয়া হয়েছে বিশেষ যত্ন। এসব রেডি টু ওয়ার আপনাকে দিবে সামারে সাতন্ত্র্য লুক। পাশাপাশি জেন্টল পার্কের ফরমাল বা ক্যাজুয়াল রেডি টু ওয়ারগুলো ঈদ বাদেও পরা যাবে বছরজুড়েই।”
উল্লেখ্য, ঈদ উৎসবে দেশীয় পোশাক কেনাকাটাতে আগ্রহ বাড়াতে জেন্টল পার্কের দেশজুড়ে থাকা ৫২টি স্টোরে থাকছে বিভিন্ন ব্যাংক কার্ডে ক্যাশবাকসহ অনলাইন কেনাকাটাতে মূল্যছাড় সুবিধাও। এ ছাড়া পাশ্চাত্য ঘরনার পোশাকের ক্ষেত্রে ছেলেদের পোলো টি-শার্ট, ক্যাজুয়াল শার্ট, জিনসসহ স্টাইলিশ সব পোশাকও রয়েছে। মেয়েদের পোশাকেও ওয়েস্টার্ন প্যাটার্নের টপস, টিউনিক, কামিজ, কর্ডস, লেয়ারিং জামা, বটম কালেকশন দিয়ে নিজেদের ঈদ ও গরমের সংগ্রহ সাজিয়েছে ব্র্যান্ডটি। ফ্যাশনিস্তাদের ঈদের সকল পোশাক বা পণ্যের হালনাগাদ তথ্য মিলবে জেন্টল পার্কের ভেরিফাইড ফেসবুক পেইজ ও ওয়েব সাইটে। সারাদেশের স্টোরের পাশাপাশি ঈদ পণ্য অর্ডার করা যাবে ১০% মূল্যছাড়ে অনলাইনে। ঠিকানা : www.gentlepark.com